সামোয়াতে পালিত হল প্রথম বর্ষবরণ, নিউজিল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়াতেও নতুন বছর উদ্যাপন

Mysepik Webdesk: আন্তর্জাতিক মান সময়ের তারতম্য। সেই কারণেই নিউজিল্যান্ড এবং অস্ট্রেলিয়ায় নতুন বছর পালিত হয়ে গেল আগেই। যদিও নতুন বছরকে সবার আগে বরণ করবার সুযোগ পায় নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ড শহরবাসী। আর বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে ইংরেজি নববর্ষ পালিত হয় ওসিনিয়ার সামোয়াতে। নিউজিল্যান্ডের কাছেই প্রশান্ত মহাসাগরের তীরে অবস্থিত এই সামোয়া। ১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষ থেকে ১৯৬২-র স্বাধীনতা লাভ পর্যন্ত রাষ্ট্রসংঘের একটি ট্রাস্ট এলাকা ছিল এটি, যার দেখাশোনা করত নিউজিল্যান্ড।
আরও পড়ুন: ফাইজারের ভ্যাকসিন নেওয়ার ছ’দিনের মাথায় করোনা আক্রান্ত নার্স
:quality(75)/cloudfront-us-east-1.images.arcpublishing.com/elcomercio/RS5HL5AE3BD73LVSC3JX5A7RBM.jpg)
এহেন দেশটির সরকার ইতিমধ্যেই দেশবাসী এবং বিশ্ববাসীর উদ্দেশ্যে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। ফেসবুকে পোস্টের মাধ্যমে এই শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তিনি। পোস্টে প্রকাশিত হয়েছে আতশবাজির ভিডিয়ো। তাছাড়াও অন্যদিকে, অকল্যান্ডের কেন্দ্রস্থলের স্কাই টাওয়ারে ঘড়িতে বারোটা বাজার সঙ্গে সঙ্গে বর্ণিল ছটায় জ্বলে ওঠে আতশবাজি। এই ঘড়িটি একহাজার ফুটেরও বেশি উচ্চতায় অবস্থিত। ঘড়িটি আবার ঝুলন্ত।
আরও পড়ুন: জো বাইডেনের পর লাইভ টিভিতে করোনার ভ্যাকসিন নিলেন কমলা হ্যারিস

অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতেও স্বাগত জানানো হয়েছে নতুন বছরকে। সিডনির হারবারে বহু মানুষ জড়ো হয়েছিলেন। বারোটা বাজতেই অজিভূমের নাগরিকদের মধ্যে উচ্ছ্বাস লক্ষ করা যায়। সবারই চোখেমুখে কিঞ্চিৎ হলেও তৃপ্তি লক্ষ করা যায়। স্টিভ ম্যাকগিল নামে স্থানীয় এক বাসিন্দা হারবারে এসেছিলেন তাঁর প্রেমিকার সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘‘স্বাস্থ্যবিধি মেনেই এবার সংযতভাবে পালিত হচ্ছে এবারের বর্ষবরণ অনুষ্ঠান। তবে ২০২১-এ আশা করব করোনা বিদায় নেবে। ২০২০-র মতো বছর যেন আর কোনওবার না আসে। করোনামুক্ত পৃথিবী দেখার আশায় রয়েছি। হ্যাপি নিউ ইয়ার দুদে।”

বাঃ দারুন।
শুভ নববর্ষ